কবিতা

হে কাদা কাদা দৃশ্যের দাস, হে বিস্মৃতির ডুবুরি ফাঁকা লোকাল বাসের অপেক্ষায় ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে এ শহরের ভিড়ের খাদে,

১ মর্মসখা ঘাড় মটকে ছেড়ে দিয়েছেন উন্মাদের স্মৃতিতে আমরা ব্রহ্মাণ্ডকে ত্রিশূলে গেঁথে ছুটে বেড়াচ্ছি ছিন্নমস্তা হয়ে দূরে ভ্যান গঘের আত্মরতি

আধাপথে বান্ধা আছি চোখের সামনে যদি না দেখি তোমারে আমার বেদনা বাড়ে চক্রবৃদ্ধি হারে আধাপথে বান্ধা আছি নিশানা সদৃশ জীবন

১ চলে যাওয়া সহজ। তুমি যেমন চলে যাচ্ছ ক্রমশ বহমান সময়ের বলি। কিন্তু তোমাকে নিয়ে যাবে কে? (আমার থেকে) নিজেকে

 ১৩ বছর পর পয়লাবার ২৪ হ’ল না। ২, ৪, ৬— তারপর উচ্ছন্নে যেত নাকি ত্রিকোণমিতির তারাগণনা? কাচের আকাশে তুমি

চাঁদের মেয়ে চাঁদের মেয়ের সাথে স্কুলে যাই, একসাথে পড়ি। ক্লাসে ওর রোল এক হলে, আমার বত্রিশ। আসতে আসতে বই, যেতে

নিঃশেষ হয়ে যায়নি এই যে তুমি আমি আমাদের চারপাশ কোথাও একটু জল নেই, বাতাস নেই কেবল হিংস্রতা ভয় আতঙ্ক আর

২৫ তারপর থেকে মনে হচ্ছে আমার দু’ডানায় পাখা গজিয়েছে। আমি নদীর উপর দিয়ে নদী হয়ে ভাসি। গাছের ডালে বসে গাছ